শিক্ষাঃ সামসুল ইসলাম আব্দুল্লাহপুর বিনোদপুর এবং মুন্সিগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে বি.কম. এবং ১৯৬১ সালে এল.এল.বি. করেন।
পেশাগত জীবনঃ তিনি হাইকোর্ট ও সুপ্রীমকোর্টের আইনজীবি হয়ে আসেন।
রাজনৈতিক জীবনঃ সামসুল ইসলাম রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন তার ছাত্র জীবনের থেকে। হোসনে শহীদ সোহরাওয়ার্দীও নেতৃত্বেও অধীনে তিনি এন.ডি.এফ-এর ঢাকা ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হন। তিনি আয়ুব খান বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ১৯৭৮ সালে জনগণের অভিযোগে বি.এন.পি ’বিষয়ক কমিটির সদস্য হয়েছিলেন এবং পরবর্তীতে দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সচিব হয়েছিলেন।
সামসুল ইসলাম ১৯৭১ থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। তিনি এখন বি.এন.পি’র সহ-সভাপতি। ১৯৯১ সালের মধ্যে সামসুল ইসলাম ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রি এবং পরবর্তীতে খাদ্য মন্ত্রি ছিলেন। ১৯৯৩ সালে বাণিজ্য মন্ত্রি ছিলেন। পরবর্তীতে ১৯৯৪-১৯৯৬ সালে তিনি বাণিজ্য ও তথ্য উভয় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।
সামাজিক কর্মকান্ডঃ সামসুল ইসলাম এবং তার পরিবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, সমাধীক্ষেত্র (কবরস্থান) এবং হাসপাতাল তাদের নিজ জেলায় প্রতিস্ঠান করেছেন।
পরিবারঃ তার পিতা ওসমান গণি সুপরিচিত সমাজ সেবক এবং মুন্সিগঞ্জের জনহিতৈষী ব্যক্তি ছিলেন। সামসুল ইসলাম বিবাহিত এবং তার দুই পুত্র আছে তারা গার্মেন্টস ব্যবসায় নিয়োজিত।
-:সমাপ্ত:-
এ লেখাটিতে তথ্য সংযোজন বা বিয়োজনের জন্য to(at}bangladeshinside.com ঠিকানায় লিখুন। ধন্যবাদ